রবীন্দ্র সরণিতে গাড়ি রেখে মিনিটখানেক হাঁটলেই সোনাগাছির ‘নিষিদ্ধ’ অলি গলি। আর একটু সামনে এগোলেই সাহানুল্লা গাজির মসজিদ। মসজিদকে পাশে রেখে শুরু হচ্ছে অবিনাশ কবিরাজ স্ট্রিট। এই অঞ্চলটি হল শোভাবাজারের ‘রেড লাইট এরিয়া’, এশিয়ার বৃহত্তম যৌনপল্লী। এই এলাকার ডালপট্টির মোড়ে প্রায় ৬৫,০০০ মহিলা-পুরুষ এবং রূপান্তরকামী যৌনকর্মীদের নিয়ে গঠিত সংগঠন ‘দুর্বার’।
লোকাচার অনুযায়ী, অকালবোধনের দুর্গা প্রতিমা বানানোর জন্য নবকন্যার প্রাঙ্গণ-মৃত্তিকা প্রয়োজন। গণিকা বা যৌনকর্মীরা হলেন এই নবকন্যার অন্যতমা। বাকিরা বিনোদিনী (পারফর্মার অর্থাৎ নর্তকী, অভিনেত্রী প্রভৃতি), কাপালিক (সম্ভবত ভৈরবী), ধোপানী, নাপিতানী, ব্রাহ্মণী, শূদ্রানী ও মালিনী। মাটির প্রতিমার বদলে পাথর বা ধাতুর মূর্তি বানালে, নবকন্যার উঠোনের মাটি মঙ্গলঘটের গোড়ায় দেওয়ার নিয়ম প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত। ‘নবকন্যার শ্রমকে সামাজিক মর্যাদা দেওয়ার জন্যই এই অনুজ্ঞা’, সম্ভবত এমন একটি ধারণা জনমানসে গড়ে তোলার প্রয়োজন লোকশাস্ত্রের ছিল।
বহু শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এখনও প্রথা হিসেবে মাতৃমূর্তি তৈরিতে বেশ্যালয়ের মাটি অপরিহার্য। কিন্তু কেন এই নিষিদ্ধপল্লীর মাটির মিশ্রণে দেবীমূর্তি তৈরি হয় জানেন? চিরাচরিতভাবে মানুষ বিশ্বাস করে যে, মানুষের মধ্যে যে কামনা, বাসনা, লালসার বাস পতিতারা তা নিজেদের মধ্যে নিয়ে নেন। বলা হয়, পুরুষ মানুষ পতিতালয়ে গিয়ে যখন বারাঙ্গনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন, তখন তিনি জীবনে সঞ্চিত সমস্ত পুণ্য সেখানেই ফেলে আসেন৷ পরিবর্তে সংগ্রহ করেন ঘড়া ভর্তি পাপ। এই হাজার হাজার পুরুষের পুণ্যে বেশ্যাদ্বারের মাটি হয়ে ওঠে পবিত্র। সেই কারণে এই মাটি দিয়ে গড়তে হয় দেবীর মূর্তি৷ এই আচার থেকে বোঝানো হয় যে, নারী জাতি মায়ের জাতি। নারীরা কখনই অপবিত্র হতে পারে না। নারীকে পতিতা বানায় পুরুষরাই। তাই ঐ পুরুষরাই অপবিত্র। মায়ের প্রতিমা তৈরিতে পতিতালয়ের মাটি দেওয়ার অর্থ যাঁরা এই পরিস্থিতির শিকার তাঁদের আত্মত্যাগকে স্বীকৃতি দিয়ে তাঁদের সম্মান জানানো।
নবকন্যাদের সত্যিকারের সম্মান দিতেই এই রীতির প্রচলন কিনা, সেটা অবশ্য ভাবার বিষয়। যাই হোক, এ কথা ভুললে চলবে না যে কলকাতার যাবতীয় বড় বড় বারোয়ারি পুজো বা বনেদি বাড়ির পুজোয় প্রতিমা বানানোর মাটি সংগ্রহ হয় সোনাগাছি থেকেই। কখনও কখনও যৎসামান্য মূল্য ধরে দিয়ে প্রতিমা তৈরির মাটি ছুঁইয়ে নিয়ে যাওয়া হয় বারাঙ্গনার চৌকাঠ থেকে।
এ তো গেল শাস্ত্রের কথা, লোকাচারের কথা। এবারে আসি পুজোর ইতিহাসে। সোনাগাছি সংলগ্ন অঞ্চলে অনেকগুলি দুর্গাপুজো হলেও কোনও পুজো মণ্ডপেই যৌনকর্মীরা প্রবেশ বা পুজোতে অংশগ্রহণের অনুমতি পেত না। যৌনকর্মীর ছেলেমেয়েদেরও বহু বার লাঞ্ছিত হতে হয়েছে প্যান্ডেলে ঢুকতে গিয়ে। ভেবে দেখুন, যে যৌনকর্মীদের বাড়ির মাটি ছাড়া তৈরি হয় না দুর্গাপ্রতিমা, সেই দুর্গাপুজোতেই যৌনকর্মীদের প্রবেশাধিকার নেই!
বহুদিনের অপমানের বোঝা মাথায় নিয়ে চলা যৌনকর্মীরা তাই স্বাধীনভাবে মাতৃআরাধনার বন্দোবস্ত করার চেষ্টা শুরু করেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় সমিতির পৃষ্ঠপোষকতায়। সোনাগাছির যৌনকর্মীরা নিজেরা দুর্গাপুজো করতে ইচ্ছুক– এই মর্মে সরকারের কছে আবেদন করে তারা নিজেরা পুজো করার অনুমতি চান ২০১৩ তে। স্থানীয় মানুষ, আইনরক্ষক, প্রশাসন এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি ক্ষমতাশালী ব্যক্তিই যে বাধা দেবে এই প্রচেষ্টায় তাতে সন্দেহ কী!
হাইকোর্টে দু পক্ষেরই জোর লড়াই চলে। যৌনকর্মীদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন বহু বিশিষ্ট মানুষ, আইনজীবী, এবং অবশ্যই চিকিৎসক ও সমাজকল্যাণকামী দুর্বারের প্রধান স্মরজিৎ জানা। সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দেন হাইকোর্টের সংবেদনশীল বিচারপতি সঞ্জীব বন্দোপাধ্যায়, যিনি নিজে বাগবাজার অঞ্চলে মানুষ, এবং সেই সূত্রে যৌনপল্লীর মানুষগুলির যন্ত্রণা-বেদনা সম্পর্কে অবগত। শেষ পর্যন্ত সঞ্জীববাবুর মানবিক রায়ে অনুমতি মেলে পুজো করার। তবে সব কিছু ঠিকঠাক হলেও বাইরে পুজো করার অনুমতি পাওয়া যায় না। টানা ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে পুজো হয় ১৪৩/সি মসজিদবাড়ি স্ট্রিটে দুর্বার মহিলা সমন্বয় সমিতির ক্লিনিকের ছোট্ট একটি ঘরে। দুর্বারের সদস্যা পয়ঁষট্টি হাজার যৌনকর্মী প্রত্যেকে চাঁদা দেন কুড়ি টাকা করে। কুমোরটুলির মৃৎশিল্পী অমর পালের স্টুডিওয় একাধিক প্রতিমা নির্মাণকারী দিনরাত খেটে মাত্র পনেরো দিনের মধ্যে ঠাকুর বানিয়ে দেন।
২০১৪ সালেও একইভাবে দূর্বার ক্লিনিকেই পুজো হয়। ২০১৫-য় স্থানীয় কাউন্সিলরের কাছে আবেদন করা হয় খোলা জায়গায় মণ্ডপ তৈরি করে পুজো করার। সে বছর অনুমতি মেলে, কিন্তু এমন একটি জায়গায় পুজো করতে বলা হয় যেখানে পুজো করার মতো পরিস্থিতি আদৌ নয়। যৌনকর্মীরা ঠিক করেন, যতদিন না পর্যন্ত তাঁরা স্বাভাবিকভাবে মণ্ডপ বেঁধে খোলা জায়গায় পুজো করার অধিকার পাচ্ছেন তাঁরা পুজো করবেন না। ২০১৬ তেও পুজোর আগে পর্যন্ত সেই অনুমতি না মেলায় সে বছর পুজো বন্ধ রাখলেন তাঁরা। যেটুকু চাঁদা তোলা হয়েছিল নিজেদের মধ্যে, তা উত্তরবঙ্গের বন্যাত্রানে অনুদান হিসেবে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তাঁরা কিন্তু এখানেই থেমে থাকেন নি। সোনাগাছির মাতৃআরাধনাকে সর্বজনীন পূজার রূপ দিতে তাঁরা ছিলেন বদ্ধপরিকর। পুজো কমিটির তরফ থেকে ফের আবেদন করা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। দীর্ঘ সংগ্রাম এবং আইনি লড়াইয়ের পরে অবশেষে ২০১৭ য় অনুমতি মেলে রাস্তায় ২০ ফুট × ৮ ফুট জমিতে মণ্ডপ বেঁধে পুজো করার। পুজোর বাজেট ছিল চার লক্ষ টাকা মত। এই অর্থ সংগ্রহ করা হয় নিজেদের মধ্যেই চাঁদা তুলে।
২০১৭-র পর থেকে এই জায়গায় পুজো করার অনুমতি মেলে২০১৭-র পুজো
২০১৮ তে সোনাগাছির এই দুর্গাপুজো একটু অভিনব কায়দায় করা হয়। মণ্ডপসজ্জা থেকে আরম্ভ করে পৌরোহিত্য— সমস্ত কাজই করেছিলেন মহিলারা। মাতৃরূপ দান করেছেন কুমোরটুলির মহিলা শিল্পী কাঞ্চী পাল। মহিলা ঢাকি আসার কথা ছিল নৈহাটী থেকে, একমাত্র তিনিই আসতে পারেননি। অষ্টমীর ভোগের ব্যবস্থাও হয়েছিল। নিরঞ্জনের দিন সিঁদুর খেলায় মহিলাদের সঙ্গে রূপান্তরকামীরাও যোগ দিয়েছিলেন সেই বছর। ২০১৯ এও হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া ছোট্ট জায়গাতেই দুর্বারের দুর্গাপুজো হয়। তবে পুজোর বাজেট কমিয়ে আনা হয় দু’লাখ টাকায়। পুজোর থিম হিসেবে তুলে ধরা হয় বিশ্ব উষ্ণায়নকে।
তবে গতবারে সোনাগাছির পরিস্থিতি ছিল বেশ সঙ্গীন। মহামারীর জন্য একে ব্যবসা নেই, কর্মহারা হাজার হাজার মেয়ে, তার ওপর সংক্রমণের ভয়। পারলে নিজেদের পেশা পরিবর্তন করতে পারলে বাঁচেন তাঁরা। এই অবস্থায় দুর্গাপুজো? দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি প্রথমে ঠিক করেছিল পুজো বন্ধ রাখবে। তবে সেই অবস্থান বদলে পুজো চালিয়ে যাওয়ার পথেই হাঁটল তারা। অতীতে লড়তে হয়েছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে, এবার তারা লড়ল করোনার সঙ্গে।
বিগত বছরগুলোতে সোনাগাছির মেয়েরাই ১০ টাকা করে চাঁদা দিয়ে ফান্ড তৈরি করতেন। সেই টাকাতেই পুজোর যাবতীয় খরচ চলে যেত। তবে গতবারে আগের মতো সবকিছু করা সম্ভব হল না। দুর্বার ঠিক করে কারোর থেকে এক পয়সাও চাঁদা তোলা হবে না। যৌনকর্মীদের নিয়ে কাজ করছেন এবং দুর্বারের সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত সমাজকর্মী মহাশ্বেতা মুখোপাধ্যায়ের গত বছরের একটি সাক্ষাৎকার পড়ছিলাম সেদিন– “এই সময়টা সব মেয়েই চায় মায়ের পুজোতে থাকতে। তবে এবার (২০২০) যা অবস্থা, তাতে সবাইকে আসতে দেওয়া যাবে না। প্রথমে তো ভেবেছিলাম পুজো বন্ধ রাখব। তবে একটা মিটিং করে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি পুজো করব। একটি ইভেন্ট প্ল্যানার কোম্পানির সঙ্গে কথা চলছে। ওরা ঠাকুর দিলে সেই প্রতিমায় পুজো হবে। সেটা না হলে ঘটপুজো হবে। এবার যেহেতু কোনও চাঁদা তোলার ব্যাপার থাকছে না, তাই পুজোর সমস্ত খরচ বহন করবে দুর্বার। দুর্গাপুজো উদ্যোক্তাদের ফোরাম যে গাইডলাইন দিয়েছে তা মেনেই হবে পুজো। ২৫ থেকে ৩০ জনের বেশি মানুষকে কোনওভাবেই জড়ো হতে দেওয়া যাবে না। যৌনকর্মীরা সকলেই সেই কথা মাথায় রেখে এ বছর সেভাবে কোনো অনুষ্ঠান বা ফাংশন করছেন না।”
২০১৮ সালের পুজো মণ্ডপ২০১৮ সালের দুর্গা প্রতিমা
২০২০ র পুজোর থিমেও তাই ফুটে ওঠে করোনা আবহে যৌনকর্মীদের ব্যবসায়িক মন্দা, আর্থিক অনটনের চিত্র। পুজো প্যান্ডেলে প্রবেশের মুখেই রাখা হয় একটি বিশালাকার প্যাডলক, যা বর্তমান প্রেক্ষিতের তালাবন্ধ পর্যায়কে সূচিত করবে। দুর্বার মহিলা সমন্বয় সমিতির সচিব কাজল বসুর কথা অনুযায়ী, “দেশের বিভিন্ন প্রান্তের লকডাউন, সকলের গৃহবন্দী অবস্থা, এবং অর্থনৈতিক মন্দার কথা মাথায় রেখেই পুজোমণ্ডপ সাজানো হয়েছে।”
করোনা সংক্রমণের ভয় গতবারের থেকে এবারে কিছুটা কম হলেও দুর্বারের সদস্যরা এবারেও খুব বড়ো করে পুজো করতে চাইছেন না। তাই ২০২১ এর পুজো হবে খুবই ছিমছাম। সপ্তাহখানেক আগে খবরের কাগজে দেখলাম কলকাতারই এক প্রসিদ্ধ পুজো কমিটি (খুব সম্ভবত একডালিয়া) নিজের খরচে দুর্বারের প্রতিমা তৈরি করার মানবিক সংকল্প নিয়েছেন।
তবে এবারের পরিস্থিতিতে কিছুটা বদল এসেছে। সম্প্রতি অগাস্ট মাসে ট্র্যাফিকিং পার্সনস (প্রিভেনশন, প্রোটেকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলেটশন) বিল লোকসভায় পাশ হয়েছে। রাজ্যসভার অনুমোদন পেলেই তা আইন রূপায়নের দিকে এগিয়ে যাবে। আর এই আইন নিয়েই অসন্তুষ্ট দুর্বার কর্মীরা। এর প্রতিবাদে তাঁরা এ বছর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোনো পুজো সংস্থাকে যৌনপল্লীর মাটি দেওয়া যাবে না। অভিমানী কাজলবাবু বলেছেন, “আগেও আমরা এই কথা বলেছি যে, আমাদের দরজার মাটি না পেলে পুজো হবে না। অথচ কেউ আমাদের ঘরের চৌকাঠ পার হলেই অপরাধী। কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন আইনই সেটা বলেছে। আমাদের দেশে আগের পাচারবিরোধী আইন রয়েছে। সেটির পরে এই নতুন বিলে কোথাও ইচ্ছুক-অনিচ্ছুক যৌনকর্মীদের কথা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়নি। তাই আমরা ঠিক করেছি গোটা রাজ্যেই এবার সব যৌনপল্লী এক সুরে বলবে, দরজার মাটি দেব না। এবার থেকে আমাদের মাটি, আমাদের পূজা। এটাই আমাদের পুজোর থিম বলতে পারেন।”
এই পুজো কোনও বছর কোনও স্পনসর পায় না। এই পুজোর কোনও প্রচারও নেই। অন্য পুজোর সাথে মণ্ডপ, প্রতিমা বা আলোর টক্করে হয়তো এই পুজো পারবেও না। তবুও শুধু এক সাধু উদ্যোগের পাশে দাঁড়াতে সবাইকে এই পুজো দেখার আহ্বান জানিয়েছে পুজো কমিটি। উদ্যোক্তারা অবশ্য হাসিমুখে নিজেরাই অভয় দিয়েছেন, পুজো দেখতে এসে কোনরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি বা হেনস্থার শিকার হতে হবে না কাউকে। তবে জায়গাটা যেহেতু নিষিদ্ধ, তাই মোবাইলে ছবি তোলাও এখানে নিষিদ্ধ।
পরিশেষে একটাই কথা বলার, মাতৃআরাধনার মতো তথাকথিত পবিত্র সামাজিক উৎসবে সামিল হচ্ছেন যৌনকর্মীরা। নিজেদের মতো করে দুর্গাপুজো করছেন। এ খুব একটা সোজা কথা নয়! সমাজের প্রান্তিকতম, প্রায় সর্বত্র ঘৃণিত, এমন এক শ্রেণি প্রতিনিধিত্ব করেছেন সার্বজনীন ধর্মোৎসবে— সমাজবিপ্লবের ইতিহাসে এই ঘটনা নজিরবিহীন। তাই যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে যৌনকর্মীদের এই লড়াইকে। ২০১৩-য় সমাজবিপ্লবের যে বীজ বোনা হয়েছিল, ২০২০-২১ এ পৌঁছে তা মহীরুহ রূপ ধারণ না করলেও, অনেকটাই পরিণতি লাভ করেছে একথা নির্দ্বিধায় বলা যেতে পারে।
তথ্যসূত্র:
Durga Puja for & by sex workers, Times of India, 7th November 2019
Sex workers in Kolkata's Sonagachi begin preparations for Durga Puja
কলকাতার যৌনপল্লীতে প্রথমবারের দূর্গাপুজো
সোনাগাছির দুর্গাপুজো নিয়ে হাইকোর্টের নয়া পদক্ষেপ
দুর্গা পূজায় আর মাটি ‘দেবে না’ পশ্চিমবঙ্গের ক্ষুব্ধ যৌনপল্লী
1 মন্তব্যসমূহ
বাহ্হ, যথাযথ ও তথ্যবহুল লেখা
উত্তরমুছুন